মুহাম্মদ আব্দুস সাত্তার, লন্ডন ||
বিপুল সমর্থন নিয়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের ১০ মাসের মাথায় ড. মুহাম্মদ ইউনুস দু’ দু’টি গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিপর্যয়ের শিকার হলেন। এর দুটোই ঘটেছে একই মাসে- চলতি জুনে।
এই জুন মাসে জাতিসংঘের উদ্যোগে ফ্রান্সের নিস শহরে অনুষ্ঠিত হয়েছে তৃতীয় ওশ্যান কনফারেন্স। ৯ জুন থেকে ১৩ জুন পর্যন্ত আয়োজিত এই সম্মেলনে ড. ইউনুসকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিলো। ফ্রান্স ও কোস্টারিকা যৌথভাবে আয়োজন করেছিলো এই সম্মেলনের। সম্মেলনের আগের রাতে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাঁক্রো অংশগ্রহণকারী সকল রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের জন্যে নৈশভোজেরও আয়োজন করেছিলেন। এতেও আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন ড. ইউনূস।
কিন্তু ড. ইউনুস চেয়েছিলেন সম্মেলনের ফাঁকে প্রেসিডেন্ট ম্যাঁক্রোর সাথে একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসতে। এ নিয়েই বাঁধে বিপত্তি।
ফ্রান্সের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সম্মেলন উপলক্ষে প্যারিস আসবেন, এমন অনেক রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের সাথে প্রেসিডেন্ট ম্যাঁক্রোর দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের ব্যবস্থা ইতোমধ্যেই সেরে ফেলা হয়েছে। এখন ড. ইউনুসের সাথে বৈঠক করার জন্যে প্রেসিডেন্ট ম্যাঁক্রোর আর সময় হবে না।
বাংলাদেশের সরকার প্রধান বিষয়টি ভালোভাবে নেননি। তারপরও ঢাকা ও প্যারিসে ব্যাপক চেষ্টা চলেছে একটা দ্বিপাক্ষিক বৈঠক আয়োজনের জন্যে। কিন্ত শেষ পর্যন্ত আর সেটা হয়নি। ফলে অসন্তুষ্ট ড. ইউনুস তাঁর ফ্রান্স সফরের কর্মসূচিই বাতিল করে দেন।
বদলে তখন তিনি যুক্তরাজ্য সফরের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
আবার চেষ্টা শুরু হয় লন্ডন সফরকালে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক আয়োজনের। কিন্তু এ বিষয়েও ড. ইউনূস সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন সফর উপলক্ষে ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুকও লন্ডন এসেছিলেন। ফলে ধারণা করা হচ্ছিলো, একটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হতে যাচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশের কূটনীতি জুন মাসে দ্বিতীয় বারের মতো আবারও ফেইল করে।
ইউনুস-স্টারমার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক আয়োজনে বাংলাদেশ সরকারের ‘দর্শনীয়’ ব্যর্থতা যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বাংলাদেশি কমিউনিটিকে হতবাক করেছে আর সেই সাথে দেশে-বিদেশের কূটনৈতিক মহলগুলোকে করে তুলেছে সচকিত।
বাংলাদেশের সরকার প্রধান বিষয়টি ভালোভাবে নেননি। তারপরও ঢাকা ও প্যারিসে ব্যাপক চেষ্টা চলেছে একটা দ্বিপাক্ষিক বৈঠক আয়োজনের জন্যে। কিন্ত শেষ পর্যন্ত আর সেটা হয়নি। ফলে অসন্তুষ্ট ড. ইউনুস তাঁর ফ্রান্স সফরের কর্মসূচিই বাতিল করে দেন।
বদলে তখন তিনি যুক্তরাজ্য সফরের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
আবার চেষ্টা শুরু হয় লন্ডন সফরকালে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক আয়োজনের। কিন্তু এ বিষয়েও ড. ইউনূস সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন সফর উপলক্ষে ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুকও লন্ডন এসেছিলেন। ফলে ধারণা করা হচ্ছিলো, একটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হতে যাচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশের কূটনীতি জুন মাসে দ্বিতীয় বারের মতো আবারও ফেইল করে।
ইউনুস-স্টারমার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক আয়োজনে বাংলাদেশ সরকারের ‘দর্শনীয়’ ব্যর্থতা যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বাংলাদেশি কমিউনিটিকে হতবাক করেছে আর সেই সাথে দেশে-বিদেশের কূটনৈতিক মহলগুলোকে করে তুলেছে সচকিত।
 
                            
                             
                                                                                                
 
                                                                                                     
                                                                                                     
                                                                                                    .png) 
                                                                                                     
                                                                                                     
                                                                                                     
                                                                                                     
                                                                                                    
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন