৬ নং একাটুনা ইউনিয়ন পরিষদ এর সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান, সাবেক ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি, মহান মুক্তিযোদ্ধের অন্যতম সংগঠক
প্রয়াত আছকির মিয়ার বিরুদ্ধে কটুক্তি ও অপপ্রচার এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২৭ (জানুয়ারী) রোজ বৃহস্পতিবার একাটুনা বাজার প্রাইমারি স্কুলে সকাল ১১ ঘটিকায়।
প্রয়াত আছকির মিয়ার বড় ছেলে প্রবাসী মোঃ আম্বিয়া মিয়ার সূচনা বক্তব্য এর মধ্য দিয়ে
সমাজ সেবক ও মানবাধিকার কর্মি আলিম উদ্দিন হালিম ও ইউপি সদস্য ইমন তরফদারের যৌত পরিচালনায়
৬ নং একাটুনা ইউনিয়ন পরিষদের,চেয়ারম্যান
মোঃ আবু সুফিয়ান, এর সভাপতিত্বে
অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, জাতীর বীর সন্তান
বীর মুক্তিযোদ্ধা দেওয়ান খয়ের আহমদ চৌধুরী
সাবেক জেলা কমান্ডার, বীর মুক্তিযোদ্ধা, অনু মিয়া
ইউনিয়ন স্বাধীনতা স্বপক্ষের সংগঠকদের মধ্য হতে উপস্হিত ছিলেন,নেছার আহমদ লেচু , বীর মুক্তি যোদ্ধা,
সিনিয়র সাংবাদিক সারওয়ার আহমদ,বদরুল ইসলাম,লেবু মিয়া, সিরাজ মিয়া, নূর মিয়া, রহমান মিয়া, রুহুল ইসলাম রুনু, ফজির খান, নজরুল ইসলাম,, মোঃ বদরুজ্জামান , আলহাজ্ব নানূ মিয়া, গেন্দু তরফদার, বশির আহমদ,
মোঠ ফনে বক্তব্য রাখেন,
মোঃ জামাল আহমদ, সাবেক জেলা কমান্ডার, ও প্রবাসী মকিছ মনছুর,
এছাড়া ইউপি সদস্যদের মধ্য উপস্হিত ছিলেন যারা,
কয়ছর আহমদ,আয়াছ মিয়া,আমিরুল ইসলাম,মোঃ গিয়াস মিয়া,মোঃ সাহাদ আহমদ,মোঃ ফরদুস, জামাল আহমদ,সৈয়দ রুমেল আলী,
সাবেক ইউপি সদস্য , জাকারিয়া আহমদ, নেছার আহমদ,
এছাড়া উপস্হিত ছিলেন, বশির আহমদ, ছালেহ আহমদ সেলিম, সভাপতি, হিউম্যান রাইটস রিভিউ সোসাইটি মৌলভীবাজার, পারবেস আহমদ, ইউনিয়নের মুরব্বি, যুব সমাজ, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তি বর্গ।
বক্তারা তাহাদের বক্তব্যে বলেন, প্রয়াত আকছির মিয়া একাটুনা ইউনিয়নের একাটুনা গ্রামের একজন সম্মানি ব্যক্তি ও সন্তান ছিলেন, তিনি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ রাজনৈতিকের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন,সেই সময়ে বঙ্গবন্ধুর ঢাকে দেশ স্বাধীন করার লক্ষে মৌলভীবাজার জেলায় ২৭ সে মার্চে মৌলভীবাজার শহরে পাকিস্তানি পাক বাহীনির কারফিউ বাঙ্গার উদ্যেশ্য একাটুনা ইউনিয়নের জনগন কে এক করে চাঁদনীঘাট সংলঘ্ন স্হানে ঝর হয়ে দেশীয় অস্রসস্র নিয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন, সেই সময়ে যে কয়েকজন নেতৃত্যদেন তাহাদের মধ্য আকছির মিয়ার ভূমিকা ছিল অন্যতম এবং সেই সময়ে যে দুটি বন্দুক থেকে পাক হানাদের বিরুদ্ধে গোলি চুরা হয় সেই দুটি বন্দুকের মধ্য একটি ছিল আকছির মিয়ার বন্দুক।
আজ স্বাধীনতা দীর্ঘ ৫০ বৎসর পরে এসে জাতীর স্রেষ্ঠ সন্তানের বিরুদ্ধে এরকম মিথ্য অপপ্রচার আজ আমাদের ব্যধিত করেছে এ লজ্জা আমাদের সকলের, এত কাছ থেকে যে মানুষটাকে দেশ ও মুক্তি যুদ্ধের পক্ষে কাজ করতে দেখেছি আজ সে মানুষটার মৃত্যুর দীর্ঘ ৪০/৪২ বৎসর পরে এসে সে মানুষটা সম্পর্কে স্হানীয় এক প্রত্রিকায় গত ৫ জানুয়ারি মিথ্যা তথ্য দিয়ে আছকির মিয়ার মান সম্মান নষ্ট করার লক্ষে একটি কুচক্র মহল মিথ্যা পায়তারা করতেছে সেটি আমরা কখন মেনে নিতে পারবনা সেটির তীব্র নিন্দা ও সুষ্ট বিচার জোর দাবী জানাচ্ছি বাংলাদেশ সরকারের কাছে ।
অপপ্রচারকারী প্রবাসী সোহেল আহমদ চৌধুরী তার পিতাকে মুক্তিযুদ্ধার নায়ক হিসেবে আক্ষাহীত করতে গিয়ে এ অপপ্রচার করেন, কিন্তু তার সেই লেখনির মাধ্যমেই তিনি উল্যেখ করেন যে, তার পিতাকে তৎকালীন সময়ে মৌলভীবাজার জেলার সেই সময়ের আলোচিত ব্যক্তি যে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে সর্বকনিষ্ঠ ভাবে ভূমিকা পালন করেন মুসলিমলীগ ও সান্তি বাহীনির প্রধান, তিনি তার পিতা মুহিব আনসারির অত্যান্ত কাছের মানুষ ছিলেন ও পারিবারিক খোব ভালো একটা সম্পর্ক ছিলো সেটা তার লেখনির উপস্হাপনা ছিল, গতিকেই বক্তারা বলেন সত্য তার লেখনির মাধ্যমেই প্রকাশ পেয়েছে । যদি এবিষয়ে প্রকাশ্যে ক্ষমা না চান অপপ্রচারকারী তা হলে পরবর্তিতে বড় পরিষরে কঠোর ব্যবস্হা নিতে আমরা সকলেই ঐক্যবদ্ধ বলে একাত্ততা পূষন করেন,স্হানীয় ইউনিয়ন পরিষদ,মুক্তিযুদ্ধারা ,মুক্তিযুদ্ধা সংগঠক, সমাজ কর্মি এলাকার মুর্রব্বি ও যুব সমাজ সকলে।
সাবেক জেলার কমান্ডার, জামাল আহমদ, একটি যানাজা উপস্হিত ছিলেন বলে অনুষ্টানে আসতে পারেন নাই সেই জন্য তিনি দুঃখ প্রকাশ করেন , সেই জন্য তিনি তার মোঠ ফনে যানান, আমি আছকির মিয়া সম্পর্কে বলতে চাই যেবা যারা আজ তিনার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন, সেই সময়ে যুদ্ধ চলাকালিন সময়ে আছকির মিয়ার বাড়ীতে মুক্তিযুদ্ধা আমরা যারা ছিলাম তিনার বাড়ী আশ্রয় ও সলাপরামর্শ করতাম এবং তিনিই ছিলেন সেই সময়ে শক্রিও একজন স্বাধীনতা পক্ষের শক্রিয় কর্মি, জাতী তার সেই সকল বীর সন্তানদের কখনো ভূলবেনা সেটা আমি প্রত্যাশা রাখি।
ভবিষ্যতে এবিষয়ে কোনু প্রয়োজন হলে আমাদের আপনারা বলবেন আমরা যারা এখনও জীবিত আছি সকলকে সব সময় আপনাদের পাশে পাবেন বলে তিনি তার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন