নেদারল্যান্ডসে ন্যাটো সম্মেলনে বক্তৃতা দেওয়ার সময় ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, শুধু ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার একমাত্র লক্ষ্য ছিল না।
তিনি বলেছেন, আরও দুটি টার্গেট ছিল যেগুলো পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি। সেগুলোতে শত শত মাইল দূরের সাবমেরিন থেকে হামলা করা হয়েছিল।
‘এগুলো বিশ্বের গ্রেটেস্ট সাবমেরিন, এর ধারে কাছেও কেউ নেই,’ দাবি করেন ট্রাম্প।
এদিন বক্তৃতার শুরুতেই ইরানে হামলার প্রসঙ্গে কথা বলেন ট্রাম্প। তিনি দাবি করেন, ইরানের পরমাণু কর্মসূচিতে ‘ব্যাপক, সুনির্দিষ্ট হামলা’ হয়েছে।
‘বিশ্বের আর কোনো সামরিক বাহিনী এটি করতে পারতো না এবং এখন আমেরিকান শক্তির এই অসাধারণ চর্চা শান্তির পথ খুলে দিয়েছে।’।
ট্রাম্প বলেছেন, তারা ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন প্রতিরোধ করেছেন এবং একই সঙ্গে ‘আমেরিকান শক্তির বিশ্বাসযোগ্যতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছেন’।
তিনি ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দেওয়া বিবৃতিও পড়ে শোনান, যেখানে বলা হয়েছে ‘পারমাণবিক স্থাপনার মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে’।
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলার প্রসঙ্গ টেনে ডোনাল্ড ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেন, তেহরানকে এজন্য ‘সতর্ক’ করা হয়েছে। তিনি জানান, ওই ঘাঁটিকে লক্ষ্য করে ইরানের ছোঁড়া ১৪টি ক্ষেপণাস্ত্রের সবকটিই ভূপাতিত করা হয়েছে।
সূত্র: বিবিসি বাংলা
জিবি নিউজ24ডেস্ক//

মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন