জিবিনিউজ24ডেস্ক//
এশিয়া কাপ ক্রিকেটের ফাইনালে আম্পায়ারিং করেছিলেন মাসুদুর রহমান মুকুল। সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে রেফারিং করার সম্ভাবনা ছিল বাংলাদেশের ফিফা রেফারি জয়া চাকমা ও সহকারি ফিফা রেফারি সালমা আক্তারের। সাবিনা খাতুনরা ফাইনালে ওঠায় তাদের আর ফাইনালে বাঁশি বাজানো হচ্ছে না। আগামীকালের ফ্লাইটে দু’জনই দেশে ফিরছেন।
ফাইনালে বাঁশি ও পতাকা হাতে দাঁড়াতে পারছেন না এ নিয়ে দুঃখ নেই তাদের। সাবিনা-কৃষ্ণারা ফাইনালে উঠেছেন এতেই তারা খুশি, ‘আমরা খুবই খুশি বাংলাদেশে ফাইনালে উঠেছে। আমরা নেই এতে কোনো দুঃখ নেই।’ -কাঠমান্ডু থেকে বলছিলেন সহকারি ফিফা রেফারি সালমা আক্তার।
জয়া চাকমা ফিফা রেফারির পরিচয়ে খানিকটা ঢাকা পড়ে গেছে তার সাবেক ফুটবলারের বিষয়টি। সাবেক এই জাতীয় ফুটবলারও অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত বাংলাদেশ ফাইনালে উঠায়, ‘নিজের দেশ ফাইনালে খেলছে এটাই সবচেয়ে বড় খুশি। আমরা নেই এ নিয়ে কোনো আক্ষেপ নেই।’ -কাঠমান্ডু থেকে এভাবেই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেন জয়া।
ফুটবল,ক্রিকেটে বহুজাতিক টুর্নামেন্টের ফাইনালে বাংলাদেশি আম্পায়ারিং, রেফারিংয়ের ঘটনা হাতে গোনা। ২০১৩ সালে এই কাঠমান্ডুতেই তৈয়ব হাসান সাফ পুরুষ ফুটবলের ফাইনালে রেফারিং করেছিলেন। সাম্প্রতিক সময়ে মুকুল এশিয়া কাপের ফাইনালে আম্পায়ারিং করলেন। সালমা-জয়াদের সামনেও সেই সুযোগ ছিল। সাবিনারা ফাইনাল খেলায় সেটি আর হচ্ছে না। সালমাদের দৃষ্টি অবশ্য সাফের গন্ডি পেরিয়ে এশিয়ার বড় পরিসরে, ‘এর আগে আমরা সাফের জুনিয়র টুর্নামেন্ট করেছি। এখন সিনিয়র করলাম। সামনে এএফসির সিনিয়র টুর্নামেন্টে রেফারিং করতে চাই। এএফসির এলিটের জন্য প্রস্তুত হচ্ছি।’
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন